ভাষা ও সংস্কৃতি ঃ শেরপুরে প্রাগৌতিহাসিক যুগ থেকে দুর্গম অরন্যানী ও পাহাড়ের পাদদেশে ছিল গারো, হাজং, কোচ, হদি ডালু বানাই প্রভৃতি আদিবাসী সম্প্রাদায়। পর্বত পাদমূল ও অরন্যানীর প্রাচুর্যকে কেন্দ্র করেই বিকশিত তাদের বৈচিত্র্য জীবনযাত্রা প্রনালী, অর্থনৈতিক কার্যাবলী আধ্যাত্নিক ক্রিয়াকর্ম কৃষ্টি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং তদালোকে অনুশীলিত সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যসমূহ। প্রত্যেক সম্প্রাদয়ের আবার রয়েছে পৃথক পৃথক সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য। স্থান-কালের ব্যবধান ও পরিবেশের ভিন্নতা হেতু তাদের বৈচিত্রে পরির্পূণঐতিহ্যময় কৃষ্টি সাংস্কৃতিক জীবনধারা অবলুপ্তির পথে।
লোক সংকস্কৃতিতে অতীত থেকে চলে আসা মূল্যবোধের পাশাপাশি অলৌকিকতায় বিশ্বাস ও প্রসূত নানারুপ সংস্কার, কুসংস্কারের অবশেষগুলো সমাজে বিদ্যামন আছে।
লোক উৎসব বাংলা নববর্ষ পৌষ সংক্রান্তি, চৈত্র সংক্রান্তি ইত্যাদি প্রচলিত আছে।
লোক সাহিত্য, লোকসঙ্গীত, ফোকলোরের অন্যতম শাখা লোকসাহিত্য আর লোক সাহিত্যের অন্যতম শাখা লোকগীতি, ভাটিয়ালী, জারি , কবিগান, বাউলগান, বিয়ের গান ইত্যাদি এ অঞ্চলে অল্পবিস্তর চালু আছে। বহুল প্রচলিত লোকসঙ্গীত গুলোর পাশাপাশি এ এলাকায় টিপু পাগলের উত্তর সূরিদের মধ্যে এক ধরনের আধ্যাত্নিক গানের প্রচলন রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস